রক্তনালিতে টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ জমলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা ব্যাহত হতে পারে। সেই সঙ্গে বাসা বাঁধতে পারে নানা রোগ। রক্তে টক্সিন জমছে কি না, তা বুঝতে শরীরের কিছু উপসর্গের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
শ্বাসতন্ত্রে প্রদাহ হলে শ্বাসনালি ফুলে যায়। এ কারণে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না। তাই ধীরে ধীরে শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুকের মধ্যে শোঁ শোঁ শব্দ, বুকে চাপ ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে থাকে। এই ধরনের সমস্যা থেকেই হাঁপানি হয়।
ইসকেমিক কার্ডিওমায়োপ্যাথি হলো হৃৎপিণ্ডের পেশির সমস্যা। এর ফলে হৃৎপিণ্ড ভালোভাবে রক্ত পাম্প করতে পারে না। ফলে হৃৎপিণ্ডের মারাত্মক ক্ষতি হয়। এই রোগে ওষুধে কাজ না হলে অপারেশনও দরকার হতে পারে।
জীবনের প্রথম এক হাজার দিন বা প্রায় তিন বছর চিনি না খেলে যেকোনো ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে। নতুন এক গবেষণায় তেমনটিই জানিয়েছেন গবেষকেরা।
খালি পেটে অল্প পরিমাণ অলিভ অয়েল বা জলপাইয়ের তেল খেলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই তেল সরাসরি খেলে এর স্বাস্থ্যকর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগগুলো সক্রিয় থাকে।
পুষ্টিগুণে ভরপুর খাওয়ার দুধ। ভিটামিন সি ও আয়রন ছাড়া প্রায় সব পুষ্টি উপাদানই দুধে উপস্থিত থাকে। ফলে এটিকে আদর্শ খাবার বলা হয়। প্রত্যেক মানুষের পুষ্টির বড় অংশ পূরণে প্রতিদিন ২০০ থেকে ২৫০ মিলিলিটার দুধ বা দুধের তৈরি খাবার খাওয়া উচিত।
কাঁধে ব্যথার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম রোটেটর কাফ সিনড্রোম। এর একটি অংশাণু হলো ফ্রোজেন শোল্ডার। রোটেটর কাফ সিনড্রোমের অন্য অংশগুলো হলো সুপ্রাসপিনাটাস টেন্ডিনাইটিস, বাইসেপস টেন্ডিনাইটিস, ইমপিচমেন্ট টেন্ডিনাইটিস, ক্যালসিপিক টেন্ডিনাইটিস।
আসছে শীতকাল। আবহাওয়াগত কারণে এ সময় গ্রীষ্মের মতো পিপাসা লাগে না বলে মানুষের পানি পানের প্রবণতা কমে যায়। এতে শরীরে পানির ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়।
মধুর সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খালি পেটে খাওয়া জনপ্রিয় লোকজ চিকিৎসা। এটি নিয়মিত খেলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা থেকে শুরু করে হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে, আমাদের সমাজে এমন বিশ্বাস রয়েছে।
শীত এলে ঠোঁট ফাটার সমস্যায় পড়তে হয়। এই সময় বাজারে অনেক ধরনের জেল পাওয়া যায়। সেগুলোই ব্যবহার করে প্রায় সবাই। তবে ঘরোয়া উপায়েও এই সমস্যা দূর করা সম্ভব।
যাঁরা বাইরের খাবারে বেশি অভ্যস্ত, তাঁদের জন্য অ্যাসিডিটি একটি আতঙ্ক। শুধু বাইরের খাবার খেলে অ্যাসিডিটি হয়, তা নয়। বিভিন্ন কারণে এটি হতে পারে। অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পেতে অনেকে বেছে নেন ওষুধ। এ সমস্যা থেকে দীর্ঘস্থায়ী মুক্তি পেতে পারেন প্রাকৃতিক উপায়ে।
আজ ১২ অক্টোবর, বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে বিশ্ব হসপিস ও প্যালিয়েটিভ কেয়ার দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘অধ্যাদেশের দশ বছর! কতটুকু এগোলাম আমরা।’
ইনসুলিনের প্রধান কাজগুলোর একটি হলো রক্তপ্রবাহ থেকে গ্লুকোজকে কোষে স্থানান্তর করা, যাতে এটি শক্তির জন্য ব্যবহৃত হতে পারে। কিন্তু শরীর যখন ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বা প্রতিরোধী হয়ে ওঠে, অগ্ন্যাশয় তখন কোষগুলোকে আরও গ্লুকোজ গ্রহণ করতে বাধ্য করে। এই উচ্চমাত্রা শরীরে নানা সমস্যা তৈরি করে। ডায়াবেটিস, পিসিওসসহ
বিশ্বের ৮০ শতাংশের বেশি মানুষ জীবনের কোনো না কোনো সময় কোমরব্যথায় ভুগে থাকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবমতে, এটি পৃথিবীর শীর্ষ বিকলাঙ্গতা সৃষ্টিকারী রোগ।
অক্টোবর মাস স্তন ক্যানসার সচেতনতা মাস। সচেতনতা ক্যানসারের ঝুঁকি মোকাবিলা করে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে জানা যায় না ঠিক কী কারণে ক্যানসার হয়। জিন মিউটেশন মা-বাবা থেকে সন্তানের শরীরে স্থানান্তরিত হতে পারে।
ঘুমের মধ্যে দাঁত কিড়মিড় করার সমস্যা ছোট থেকে বড় অনেকেরই থাকে। এতে মাড়ি ও দাঁতব্যথার সমস্যায় পড়তে হয়। এ সমস্যা চিকিৎসাবিজ্ঞানে ব্রুক্সিজম নামে পরিচিত। কিন্তু একটু সতর্ক হলেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
আগামীকাল অর্থাৎ সেপ্টেম্বর মাসের শেষ রোববার বিশ্ব হার্ট বা হৃৎপিণ্ড দিবস। এ দিবসের আগে জেনে রাখুন, হৃৎপিণ্ডের সুরক্ষা নিজের হাতে। এককথায় বললে, হৃৎপিণ্ড ঠিক রাখতে লাইফস্টাইলে বদল আনুন।